নিজস্ব প্রতিনিধিঃ মোহাম্মদ আলী সানু,,,,,,,,,

নীলফামারী ডিমলা উপজেলা ৯ নং টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের বার্নিক্যাম এলাকায় খরস্রোতা তিস্তা নদীর দুই ধারে ভেসে উঠেছে চড়।

সেই চড়ে সোনালী বালুর মাঝে সবুজ ধরনের নানা ফসলের বিভিন্ন ফসল ফলিয়ে দৃষ্টিনন্দিত করেছে এ শষ্য প্রকৃতি।

তিস্তার নদীর চড়ে বিভিন্ন ফসলের বাম্পার ফলন ফলিয়ে লাভের মুখ দেখতে চায় তিস্তা পারের কৃষক কৃষাণী।
লাল সবুজের এই বাংলাদেশ কে টেকসই উন্নয়ন দেশ গড়াতে প্রান্তিক কৃষক কৃষাণীদের কে যদি উন্নত প্রশিক্ষণ দেয়া যেত তাহলে তারা অন্যের মুখ্য পেক্ষি না হয়ে নিজ পায়ে দাঁড়িয়ে সুখের হাসি হাসত। তাই জীবন নামক রেলগাড়ি অতিবাহিত করার ব্যাপারে সংসারের এক ফালি সুখের জন্য দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে তারা।

সরেজমিনে গিয়ে এ ব্যাপারে কথা হয় টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন বার্নিক্যাম্প চড়ে বসবাসরত মোছাঃ সাজেদা বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমরা নদীর ধারে থাকি,বালু চড়ের মধ্যে। আমাদের সংসারে খুব অভাব। আমি মিষ্টি কুমড়া চাষাবাদ করেছি এর পাশাপাশি
ভুট্টা, রসুন, পেঁয়াজ, আলু, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, অসকস, বাদাম ও গম আবাদ করে নিজেরাও খাই এবং বিক্রি করি সংসারের আয় করি।