স্টাফ রিপোর্টার,,,,
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার গোলমুন্ডা ইউনিয়নের পূর্ব গোলমুন্ডা ৯নং ওয়ার্ড নাড্ডাপাড়া গ্ৰামে মসজিদের নামে সিএস এবং এসএ খতিয়ানে রেকর্ডিও ১৬ শতক জমি মসজিদ কমিটিকে ছেড়ে দিতে তালবাহানা। স্থানীয় ভাবে বিষয়টি নিয়ে দফায় দফায় আপোষের ব্যর্থ চেষ্টা হয়। সর্বশেষ গত ২৩শে আগষ্ট ধুমপাড়া চৌধুরী বাড়ির উঠানে অভিযুক্ত মৃত আফসার আলীর ছেলে আঃ হক ও খলিলুর রহমান এবং মসজিদ কমিটির পক্ষে সভাপতি মৃত ছলিম উদ্দিনের ছেলে সামছুদ্দিনের মধ্যে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিতিতে মসজিদের জমি ছেড়ে দেয়ার শর্তে আপোষ নামায় উভয় পক্ষের মধ্যে মিমাংসা স্বাক্ষরিত হয়। তার পরের দিন সকালে মসজিদের জমি ছেড়ে দিতে আবারও ১মাসের সময় চেয়ে মসজিদের জমি ছেড়ে দিতে তালবাহানা। সরেজমিনে, মসজিদ কমিটি ও জমির রেকর্ড এর কাগজে দেখা গেছে জনৈক খাসাবি গং দাগনং নাড্ডাপাড়া পূর্ব গোলমুন্ডা মৌজার ৪৬৪ খতিয়ানে ১২৮ দাগে ১৬শতক ডাঙ্গা জমি মসজিদের পক্ষে ইমাম দং জমির উদ্দিন মুন্সি নামে সিএস ও এসএ খতিয়ান রেকর্ড করিয়ে দেন। এ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি সামছুদ্দিনসহ অন্যান্য সদস্যরা বলেন, দীর্ঘদিন থেকে আমাদের মসজিদের জমি ছেড়ে দিতে তালবাহানা করে সময় ক্ষেপণ করেছেন। মসজিদের জমি ছেড়ে দিতে ১মাস সময় চাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে অভিযুক্ত আব্দুল হক বলেন, মসজিদের জমির সীমানা নির্ধারণ করা আছে। মসজিদের নামে আমার নানী জমি দান করেছেন আমরা জানি। দীর্ঘদিন এই জমি নিচু ছিল। নদী খননের সময় ওই জমিতে আমরা বালু ভরাট করেছি। পরিবারের সবার সাথে পরামর্শ করে একটা সিন্ধান্ত তো নিতেই হবে যেহেতু মসজিদের নামে রেকর্ড আছে।
Leave a Reply